সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

COMPETITIVE GK PART 1 HISTORY

1. পৃথ্বীরাজ চৌহান দ্বিতীয় তরাইনের যুদ্ধে 1192 খ্রিস্টাব্দে সাহাবুদ্দিন মহম্মদ ঘোরী নিকট পরাজিত হয়েছিলেন।
2. দাস বংশের প্রধান শাসকগণ হলেন কুতুবউদ্দিন আইবক ইলতুৎমিস রাজিয়া সুলতানা এবং বলবন।
3. খিলজী বংশের প্রধান শাসকগণ হলেন জালালুদ্দিন খিলজী আলাউদ্দিন খিলজী।
4. সৈয়দ বংশের প্রথম শাসক হলেন ফিরোজ খাঁ এবং আলম শাহ।
5. তুঘলক বংশের প্রধান শাসকগণ হলেন গিয়াস উদ্দিন তুঘলক মহম্মদ বিন তুঘলক এবং ফিরোজ তুঘলক।
6. লোদী বংশের প্রথম শাসক গন হলেন বহলুল লোদি , সিকান্দর লোদি,  ইব্রাহিম লোদী।
7. দাস বংশ কে প্রধানত তিনটি ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করা যায় 1. কুতুবি বংশ যার প্রধান শাসক ছিলেন কুতুবউদ্দিন আইবক 2. প্রথম ইলবারি বংশ যার প্রধান শাসক ছিলেন ইলতুৎমিস এবং 3. দ্বিতীয় ইলবারি বংশ যার প্রধান শাসক ছিলেন বলবন।
8. কুতুবউদ্দিন আইবক মুহাম্মদ ঘুরীর সেনাপতি হিসাবে নিযুক্ত হন।
9. কুতুবউদ্দিন আইবক দাস বংশের প্রতিষ্ঠাতা।
10. প্রচুর দান ধ্যান করতেন বলে তার নাম হয়  লাখ বক্স বা লক্ষ দাতা।
11. সুফি সন্ত খাজা কুতুবুদ্দিন আইবকের নামে বিখ্যাত কুতুব মিনার নির্মাণ শুরু করেন কিন্তু কাজ শেষ করেন তার জামাতা ইলতুৎমিস।
12. কুতুবউদ্দিন কুয়াত উল ইসলাম মসজিদ তৈরি করেন দিল্লিতে এবং আজমেরে তৈরি করেন আড়াই দিন কা ঝোপড়া।
13. দাস বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক ও প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ইলতুৎমিস কে ধরা হয় এন আর পুরো নাম ছিল শামসুদ্দিন ইলতুতমিশ।
14. আজমীর শরীফ মসজিদ নির্মাণ করেন ইলতুৎমিস।
15. তিনি রুপোর তৈরি মুদ্রা টংকা এবং তামার তৈরি মুদ্রা জিতল এর প্রচলন করেন।
16. ইক্তা প্রথা প্রবর্তন করেন ইলতুৎমিস
17. 40 জন অভিজাত ও তুর্কিদের নিয়ে ইলতুৎমিস চল্লিশের চক্র বা বন্দে গান ই চাহেলগানির প্রবর্তন করেন।
18. ইলতুৎমিসের রাজত্বকালে দুর্ধর্ষ মোঙ্গলনায়ক চেঙ্গিস খাঁ মধ্য ও পশ্চিম এশিয়ার নানা রাজ্য জয় করে।
19. ইলতুৎমিস ছিলেন মধ্যযুগীয় দিল্লি নগরীর প্রকৃত স্থপতি তাই এনাকে সুউচ্চ মিনার এর জনক বলা হয়।
20. মধ্য যুগে ভারতের প্রথম এবং শেষ মহিলা শাসক ছিলেন রাজিয়া সুলতান ইলতুতমিশের কন্যা।
21. দরবেশী সুলতান নামে পরিচিত ছিলেন ইলতুৎমিশের জৈষ্ঠ পুত্র নাসিরুদ্দিন মাহমুদ শাহ।
22. গিয়াসউদ্দিন বলবন তার দরবারে পাইবস অর্থাৎ সম্রাটের পদ যুগল চুম্বন এবং সিজদা অর্থাৎ সম্রাটের সামনে নতজানু হওয়া প্রবর্তন করেছিলেন।
23. দিওয়ান ই আর্জ একটি সেনা দপ্তর প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন গিয়াসউদ্দিন বলবন।
24. নর রোজ বা বসন্ত উৎসবের প্রবর্তন করেন গিয়াসউদ্দিন বলবন।
25. আমির খসরু গিয়াস উদ্দিন বলবনের বিশেষ আনুকূল্য লাভ করেন।
26. খলজিরা ছিল তুর্কি জাতির।
27. খলজি শব্দের অর্থ হলো যোদ্ধা।
28.খলজি সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হলেন জালালুদ্দিন খিলজী।
 29. খলজি সম্রাট আলাউদ্দিন খলজী প্রথম আলেকজান্ডার বা সিকন্দর ই শাহি উপাধি নেন।
30. আলাউদ্দিন খলজী দাগ অর্থাৎ অশ্বের চিহ্নিতকরণ ও হুলিয়া অর্থাৎ সেনার চিহ্নিতকরণ এবং চেহারা অর্থাৎ সেনাবাহিনীর বিবরণ লিপিবদ্ধ করার প্রথা চালু করেছিলেন।
31. শাহানা ই মান্ডি নামে রাজকর্মচারী নিয়োগ করেছিলেন আলাউদ্দিন
 খলজী।
32. মুনহিয়ান নামে গুপ্তচর নিয়োগ করেন আলাউদ্দিন খলজী।
33. কর সংগ্রহের জন্য দিওয়ানি মুশতাখরাজ নামে নতুন দপ্তর স্থাপন করে।
34. কুতুব মিনারের প্রবেশপথে আলাই দরজা তৈরি করেন আলাউদ্দিন খলজী।
35. গাজী মালিক গিয়াসউদ্দিন তুঘলক শাহ উপাধি নিয়ে দিল্লির সিংহাসনে বসেন এবং তুঘলক বংশের সূচনা হয় অর্থাৎ গিয়াসউদ্দিন তুঘলক এর আসল নাম ছিল গাজী মালিক।
36. তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গিয়াসউদ্দিন তুঘলক।  
37. অনাবৃষ্টির সময় তখভি বা কৃষিঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করেন গিয়াস উদ্দিন তুঘলক।
38. গিয়াসউদ্দিন তুঘলক এর পুত্র মহম্মদ বিন তুঘলক পরবর্তী শাসক হন।
39. দেওয়াল ই কোহিবা কৃষি বিভাগের সূচনা করেন মুহাম্মদ বিন তুঘলক।
40. মুহাম্মদ বিন তুঘলক রৌপ্য মুদ্রার পরিবর্তে স্বল্পমূল্যের তামার মুদ্রা প্রচলন করেন।
41. মহম্মদ বিন তুঘলকের আমলে মরক্কোর পর্যটক ইবন বতুতা দিল্লিতে এসেছিলেন।
42. এই সময় তিনি একটি পুস্তক রচনা করেন যার নাম কিতাব উল রাহেলা বা সফরনামা।
43. মুহাম্মদ বিন তুঘলক এর পর পরবর্তী শাসক ফিরোজ শাহ তুঘলক যিনি পরবর্তীকালে ইক্তা প্রথা প্রবর্তন করেন ।
44. ফিরোজাবাদ , ফতেবাদ , জৌনপুর ও হিসার পত্তন করেন।
45. ব্রাহ্মণদের উপর জিজিয়া কর আরোপিত করেন ফিরোজ শাহ তুঘলক।
46. অনাথ ও বিধবাদের জন্য দিওয়ানি খয়রাত বিভাগ তৈরি করে। 
47. হাসিল ই সরাব ছিল জলকর।যেটি চালু করেন ফিরোজ শাহ তুঘলক।
48. ঐতিহাসিক বরণী যিনি তারিখ-ই-ফিরোজশাহী রচনা করেছিলেন এবং ফতেয়া ই জাহাঙ্গীরী রচনা করেছিলেন ফিরোজ শাহ তুঘলক এর রাজসভা অলংকৃত করেন।
49. ফিরোজ শাহ তুঘলকের আমলে চারটি কর প্রচলিত ছিল খারাজ জাগাত খাস জিজিয়া।
50. ফিরোজ শাহ তুঘলক এর পুত্র নাসির উদ্দিন মোহাম্মদ এর আমলে খন্দের দুর্ধর্ষ বীর তৈমুর লং ভারত আক্রমণ করেন।
51. সৈয়দ বংশের শাসক গণ হলেন খিজির খান ,মোবারক শাহ ,মোহাম্মদ শাহ এবং আলাউদ্দিন শাহ।
52. খিজির খান উপাধি ছিল রায়ত ইয়ালা অর্থাৎ প্রধান প্রজা।
53. সৈয়দ বংশের শেষ রাজা ছিলেন আলমশাহ তিনি বহলুল লোদীর হাতে তার সম্রাজ্য তুলে দিয়ে বদাউনি চলে যান।
54. লোদীরা ছিল আফগান বংশীয়।
55. বহুলুল লোদী ছিলেন লোদী সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা।
56. তুঘলক পরবর্তী সময়ে সিকান্দর লোদি ছিলেন দিল্লির সবথেকে উল্লেখযোগ্য শাসক
57.  গজ ই সিকন্দরি বলে 32 সংখ্যার জমি পরিমাপ ব্যবস্থা চালু করে সিকান্দার লোদী।
58. সিকান্দর লোদি গুলরুখী ছদ্মনামে ফার্সি কবিতা লিখতেন।
59. সিকান্দার লোদী পরবর্তী শাসক ইব্রাহিম লোদী বাবর এর কাছে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে 1526 খ্রিস্টাব্দে পরাজিত ও নিহত হন।
60. লোদী সাম্রাজ্যে তুলো ও সিল্ক থেকে উৎপন্ন বস্ত্রের প্রভূত উন্নতি হয়।
61. লোদী শাসনে ভূমি ভূমি প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা হতো ইক্তা ,খালিসা ,ইনাম ।
62. কেয়াত উল ইসলাম মসজিদ নির্মাণ করেন কুতুবউদ্দিন আইবক।
63. হযরত গম্বুজ দিল্লিতে নির্মাণ করেন আলাউদ্দিন খলজী।
64. আলাউদ্দিন খলজী দিল্লিতে নির্মাণ করেন আলাই দরজা এবং কুতুবউদ্দিন আইবক নির্মাণ করেন আজমীরে আড়াই দিন কা ঝোপড়া।
65. জামাত খানা মসজিদ নির্মাণ করেন আলাউদ্দিন খলজী।
66. নকশা করা টালির প্রচলন ছিল সুলতানি শাসনে।
67. পীর ভোটদান ছিল জনপ্রিয় সুফি গায়ক।
68. সনম ও ঘোরা রাগের প্রচলন করেন আমির খসরু।
69.তবলা ও সেতার আবিষ্কার করেন আমির খসরু।
70.ভারতের তোতাপাখি বলা হয় আমির খসরু কে।
71. কাওয়ালি গান হল ভারতীয় ও ইরানের সুরের সংমিশ্রণ, যা আবিষ্কার করেন আমির খসরু।
72. তারিখ ই ফিরোজ শাহী রচনা করেন ঐতিহাসিক বর্তনী।
73. মিনহাজ উস সিরাজ রচনা করেন তবাকাত ই নাসিরি।
74. আমির খসরু ---- সবক ই হিন্দ প্রবর্তন করেন যা হল ফার্সি কবিতাতে ভারতীয় ধারা মিশ্রিত করেন।  খাজায়ে উল ফতেহ যা আলাউদ্দীন খলজি সম্পর্কে লেখা, তুঘলক নামা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক এর নামে লেখা।  
75. বাংলায় দুটি স্বাধীন রাজবংশ রাজত্ব করতেন ইলিয়াস শাহী বংশ ও হুসেন শাহী বংশ।
76. শ্যামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ ইলিয়াস শাহী বংশের প্রতিষ্ঠা করেন।
77. মালাধর বসু শ্রী কৃষ্ণ বিজয় কাব্য রচনা করেন তিনি গুনরাজ খান উপাধি পান।
78. আলাউদ্দিন হুসেন শাহ হুসেন শাহী বংশের প্রতিষ্ঠা করেন।
79. সুলতানী  যুগে গুজরাটের মুজাহিদ বংশের এক ক্ষমতাশালী সম্রাট আহম্মদ শাহ এক সুন্দর শহরের নির্মাণ করেন এবং নাম দেন আমেদাবাদ।
80. সুলতানি যুগের মারওয়ার রাজ রাও যোধা যোধপুর দুর্গ নির্মাণ করেন এবং রাও বিকা বিকানির শহর নির্মাণ করেন।
81. অনন্ত বর্মন চোয়া গঙ্গার আমলে উড়িষ্যার রাজ্য দৃঢ়  হয়।  
82. জগৎবিখ্যাত জগন্নাথ দেবের মন্দির তৈরি করেছেন অনন্ত বর্মন।
83. সিঙ্গম বংশের প্রতিষ্ঠা করেন প্রথম হরিহর ও প্রথম বুক্কা ।
84. প্রথম বুক্কা বিদ্যানগর এর নাম বদলে রাখেন বিজয়নগর।
85. প্রথম দেব রায় এর রাজসভায় ইতালি পর্যটক নিকোলো কন্টি এসেছিলেন।
86. হরি বিলাস রচনা করেন শ্রীনাথ প্রথম দেব রায় এর সভাকবি ছিলেন।
87. সঙ্গম বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন দ্বিতীয় দেব রায় যিনি ছিলেন প্রথম দেবরায়ের পৌত্র।
88. মহা নাটক শুদ্ধনীধি রচনা করেন দ্বিতীয় দেব রায় এবং তিনি গঙ্গা বেটেকার বা হাতি শিকারী উপাধি পান।
89. হালুম বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নরসিংহ সালুভ।
90. হাসান গাঙ্গু নামে পরিচিত ছিলেন আলাউদ্দিন হোসেন বাহমন শাহ।
91. মোহাম্মদ আদিল শাহ গোল গম্বুজ তৈরি করেন।
92. বিখ্যাত গোলকুন্ডা দুর্গ তৈরী করেন কুলি কুতুব শাহ।
93. ভক্তি ধর্মের আদি প্রচারক ছিলেন রামানুজ , কাঞ্চি ও শ্রীরঙ্গম ছিল তার প্রচার করবেন আদি কেন্দ্র।
94. রামানন্দ রামানুজের শিষ্য ছিলেন এবং রামাত বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
95. রাম সীতার উপাসক ছিলেন রামানন্দ।
96. ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি মোক্ষ লাভের একমাত্র উপায় বলেছিলেন কবির।
97. পবিত্র হৃদয়ের অর্থ নিষ্ঠুরতা অসততা ভন্ডামি কুটিলতা প্রভৃতি থেকে মুক্তি।
98. রামানন্দের শিষ্য দের মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন কবির। ইনি সুলতান সিকান্দার লোদীর সমসাময়িক । তিনি বলেছিলেন রাম রহিম এক হে।
99. কবীরের লেখা ছোট ছোট কবিতাগুলি দোহা নামে পরিচিত ছিল।
100. সৎ শ্রী আকাল অর্থাৎ সত্য সড়ক ভগবানের আরাধনা নানক প্রবর্তিত ধর্মের মূলমন্ত্র। নানক প্রবর্তিত তিনটি পথের নাম হল -- 1. নাম অর্থাৎ ঈশ্বরের গুনগান  2. দান অর্থাত্ জীবের সেবা এবং 3. স্নান অর্থাৎ দেহের শক্তি এই তিনের মাধ্যমেই আধ্যাত্মিক উন্নতি সম্ভব।
101. প্রথম জ্ঞানেশ্বরী বা মারাঠা সীতা রচনা করেন একনাথ।
102. গুরু নানকের বাণী সংকলিত গ্রন্থের নাম গ্রন্থসাহেব যেটি শিখদের পবিত্র গ্রন্থ এবং গুরু নানক প্রথম লঙ্গরখানার প্রচলন করেন।
103. শিবাজীর আধ্যাত্মিক গুরু ছিলেন রামদাস।
104. রাধা কৃষ্ণের প্রেম নিয়ে পদাবলী রচনা করেছিলেন মৈথিলী কবি বিদ্যাপতি।
105. কীর্তিলতা ও কীর্তি পট্টকার রচনা করেন বিদ্যাবতী।
106. মৈথিলী কবি কোকিল বলা হতো বিদ্যাপতি কে।
106. কর্ণাটকী সংগীত এর স্রষ্টা ছিলেন বৈষ্ণব সন্ত পুরন্দর দাস।
107. আসামের ভক্তি আন্দোলনের নেতা ছিলেন শংকরদেব।
108. ত্যাগরাজা ছিলেন তেলেগু সন্ত এবং তিনি ছিলেন কর্ণাটকী সংগীত এর একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

নবম শ্রেণী :: ভৌত বিজ্ঞান :: অধ্যায় :-6 :: তাপ

@ তাপ এক প্রকার শক্তি যা গ্রহণে বস্তুর উষ্ণতা বাড়ে এবং যা বর্জন করলে বস্তুর উষ্ণতা কমে। @  অবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে যদি শুধু কেবলমাত্র উষ্ণতা  বৃদ্ধি করে তাহলে সেই তাপকে বলা হয় বোধগম্য তাপ। বস্তুর উষ্ণতা বৃদ্ধি থার্মোমিটারের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় @ উষ্ণতার পরিবর্তন না ঘটিয়ে শুধু কেবলমাত্র অবস্থার পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় তাপ হল লীন তাপ। লীন তাপ এর মাত্রীয় সংকেত - L^2T^-2। @ অন্যভাবে লীন তাপ এর সংজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে:- নির্দিষ্ট চাপে একক ভরের কোন পদার্থের অবস্থার পরিবর্তনের জন্য যে পরিমান তাপ প্রয়োগ বা নিষ্কাশন করতে হয় সেই পরিমাণ তাপকে ওই পদার্থের সংশ্লিষ্ট অবস্থার পরিবর্তনের লীন তাপ বলে। @ ক্যালরিমিতির মূলনীতি :- ভিন্ন উষ্ণতার একাধিক বস্তুকে  পরস্পরের সংস্পর্শে আনা হলে বস্তু গুলির মধ্যে  তাপের আদান প্রদান ঘটে যদি অন্য কোন ভাবে তাপক্ষয় না হয় তাহলে উষ্ণ বস্তুগুলি দ্বারা বর্জিত তাপ এবং শীতল বস্তুগুলি  দ্বারা গৃহীত তাপ সমান হয় এটাই ক্যালরিমিতির মূলনীতি। @ অর্থাৎ কোন বস্তু দ্বারা গৃহীত তাপ = বস্তুর ভর × বস্তুর আপেক্ষিক তাপ × উষ্ণতার ...

দশম শ্রেণী : জীবন বিজ্ঞান : পপুলেশন

১) পপুলেশন কি? ¶ -  বিশেষ কোন ভৌগলিক অঞ্চলে বসবাসকারী একই প্রজাতিভুক্ত জীব গোষ্ঠী কে বলা হয় পপুলেশন।  অর্থাৎ কোন বিশেষ বাস্তু তন্ত্রের বা বাসস্থানের কোন প্রজাতিভুক্ত সমস্ত জীবের সমাহারই হলো পপুলেশন বা জনসংখ্যা। ২) পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য গুলি কি কি? ¶ - পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো :-  ক) পপুলেশন ঘনত্ব বা পপুলেশন ডেন্সিটি  :- কোন ভৌগলিক অঞ্চলের একক ক্ষেত্রে বা একক আয়তনে যে পরিমাণে কোন প্রজাতির জীব বাস করে তাকেই পপুলেশন ঘনত্ব বলে । যেমন :- কোন একটি বনে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে যতগুলো হরিণ কিংবা যতগুলো হাতি থাকে প্রতি একর জমিতে যতগুলো আম গাছ থাকে সেই সংখ্যাটি কে পপুলেশন ঘনত্ব হিসেবে ধরা হয়। খ) নেটালিটি বা জন্মহার :- পপুলেশন প্রজাতির সদস্যরা যে হারে সন্তান-সন্ততি জন্ম দেয় তাকে বলে ন্যাটালিটি। অর্থাৎ  একক সময়ে জনন এর মাধ্যমে যে সংখ্যায় নতুন সদস্য পপুলেশনে যুক্ত হয় তাকে ন্যাটালিটি বলে। গ) মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার :- একক সময়ে কোন পপুলেশন এ যে সংখ্যায় জীবের মৃত্যু ঘটে তাকে মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার বলে। ...

সপ্তম শ্রেণী :- পলিথিন ও পলিমার

@  পলিথিন কি  পলিথিন হলো ইথিলিনের পলিমার ।এটি অত্যন্ত নমনীয় এবং জল রোধক পদার্থ । @ এর ব্যবহার উল্লেখ করো :- এর  ব্যবহার গুলি হল – টেবিলের ঢাকনা ,খেলনা ,সিমেন্টের বস্তা ,বৈদ্যুতিক তারের আচ্ছাদন প্রভৃতি প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয় । @ পলিমারের শ্রেণীবিভাগ কর এবং এদের ব্যবহার উল্লেখ করো । উৎসের উপর ভিত্তি করে পলিমারকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয় ১) প্রাকৃতিক পলিমার ২) সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার ৩) অর্ধ কৃত্রিম বা অর্ধ সংশ্লেষিত পলিমার । @ প্রাকৃতিক পলিমার :- প্রকৃতি থেকে অর্থাৎ প্রাণী এবং উদ্ভিদের দেহ থেকে যে সমস্ত পলিমার পাওয়া যায় তাদের প্রাকৃতিক পলিমার বলে । যেমন – সেলুলোজ, প্রোটিন  ইত্যাদি। @ কৃত্রিম পলিমার :- রসায়নাগারে কৃত্রিমভাবে তৈরি পলিমারকে সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার বলে। যেমন - পলিইথিলিন, পিভিসি (PVC) ইত্যাদি। @ অর্ধ সংশ্লেষিত বা  অর্ধ কৃত্রিম পলিমার:- প্রাকৃতিক পলিমার এর সঙ্গে অন্য পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে কৃত্রিম ভাবে যে পলিমার তৈরি হয় তাকে অর্ধ সংশ্লেষিত বা অর্ধ কৃত্রিম পলিমার বলে ।যেমন :-সেলুলোজ নাইট্রেট প্রা...