সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

COMPETITIVE GK PART 3 HISTORY

1)ড রমেশচন্দ্র মজুমদার স্কন্দ গুপ্ত কে ভারতের রক্ষাকারী বলেছেন।
2)প্রথম কুমার গুপ্তের উপাধি ছিল মহেন্দ্রাদিত্য।
3 )বিশাখাদত্ত রচনা করেন মুদ্রারাক্ষস।
4) কিরীতার্জুনীয়ম রচনা করেন ভারবি।
5) শব্দ কোষ বা অভিধান প্রণেতা অমর সিংহ , যিনি অমরকোষ রচনা করেছিলেন।
6) সূর্যসিদ্ধান্ত গ্রন্থের রচনা করেন আর্য ভট্ট।
7)মিহিরকুল এর পিতা ছিলেন তোরমান।
8)মিহির কুলের রাজধানী ছিল শাকল বা শিয়ালকোট।
9)শশাঙ্কের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ , ইনি শিবের উপাসক ছিলেন।
10)শশাঙ্ক কে গৌড়াধর্ম বা গৌড়ভূজঙ্গ বলে উল্লেখ করেন বানভট্ট।
11. দান ক্ষেত্র বা সন্তোষ ক্ষেত্র নামে পরিচিত প্রয়াগ।
12. হর্ষবর্ধনের উপাধি ছিল শিলাদিত্য।
13. কাদম্বরী ও হর্ষচরিত এর রচনা করেন বানভট্ট।
14. হিউ এন সাং ভারতে আসেন 630 খ্রিস্টাব্দে।
15. নাগানন্দ রত্নাবলী প্রিয়দর্শিকা সবকয়টি হর্ষবর্ধনের লেখা সংস্কৃত নাটক।
16. সকল উত্তর পথনাথ হর্ষবর্ধন এই উপাধি ধারণ করেছিলেন।
17. হিউ এন সাং এর মতে কনৌজ ছিল আর্যাবর্তের সর্বপেক্ষা সমৃদ্ধ নগর।
18. পাল প্রতিহার ও রাষ্ট্রকূট এই তিনটি শক্তিকে একত্রে ত্রিশক্তি বলা হয় আর এদের প্রত্যেকের মধ্যে যুদ্ধকে ত্রিশক্তির যুদ্ধ বলা হয়।
19. 750 খ্রিস্টাব্দ গোপাল বাংলার সিংহাসনে বসেন।
20. ব্রাহ্মণ দর্ভপাণি দেবপালের মন্ত্রী ছিলেন।

21. পাল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন প্রথম মহিপাল।
22. স্বাধীন সেন বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন বিজয় সেন।
23. আর্যমঞ্জুশ্রীমূলক একটি বৌদ্ধ গ্রন্থ।
24. এই গ্রন্থে বাংলার মাৎস্যন্যায় কে উপহাস করে বলা হয়েছে গৌড় তন্ত্র।
25. দেওপাড়া লিপি রচনা করেন উমাপতি ধর।
26 দানসাগর ও অদ্ভুতসাগর গ্রন্থটি রচনা করেন বল্লাল সেন।
27 পবন দুত রচনা করেন ধোয়ী।
28 হলায়ুধ ছিলেন একজন শাস্ত্রজ্ঞ।
29 মিনহাজ উদ্দিন সিরাজ রচনা করেন তবাকৎ ই নাসিরী।
30 গৌড়েশ্বর ,অরি রাজ মর্দন শংকর, পরম বৈষ্ণব এই উপাধি গুলি হল লক্ষণ সেনের। 
31. পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা  গোপাল।
32. ওদন্তপুরী মহাবিহার এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল।
33. গোপাল  বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছিলেন।
34. গোপালের পুত্র ছিলেন ধর্মপাল।
35. ধর্মপাল এর রাজত্বকালে পাল প্রতিহার এবং দাক্ষিণাত্যের রাষ্ট্রকূট বংশের সাথেই ত্রিশক্তি সংগ্রাম হয়েছিল।
36. রাষ্ট্রকূট রাজকন্যা রান্না দেবীকে ধর্মপাল বিবাহ করেন।
37. তিনি বৌদ্ধ ধর্মের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং মগধে বিক্রমশীলা মহাবিহার ও সোমপুর বিহার স্থাপন করেন।
38. নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার করেন ধর্মপাল।
39. পাল বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ শক্তিশালী রাজা ছিলেন দেবপাল।
40. বৌদ্ধ কবি ব্রজদত্ত দেবপালের রাজ্যসভা অলংকৃত করতেন।
41. ভাগলপুর শিলালিপি থেকে নারায়ণ পালের সম্পর্কে জানা যায়।
42. নারায়ণ পাল মুদাগিরির অন্তর্গত একটি গ্রামে 1000 শিবমন্দির ও মঠ নির্মাণ করেন।
43. মহিপাল ওয়ান ছিলেন পাল বংশের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাতা।
44. মহিপাল টু এর রাজত্বকালে দিব্যার নেতৃত্বে প্রথম কৈবর্ত বিদ্রোহ হয়।
45. রামপাল কৈবর্ত বিদ্রোহ দমন করেন।
46. সন্ধ্যাকর নন্দী রচনা করেছিলেন রামচরিত যেটি হল রামপালের জীবনী।
47. রামপালের আমলে জনপ্রিয় ভাস্কর হলেন ধীমান ও বীতপাল।
48. জিমুতবাহন রচনা করেছিলেন দায়ভাগ।
49. শান্তরক্ষিত ও অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান ছিলেন সমসাময়িক বৌদ্ধ পরিব্রাজক এবং পন্ডিত।
50. দ্বিতীয় মহিপাল এর আমলে কৈবর্ত বিদ্রোহ শুরু হয় তখন বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দিব্যক এবং রামপালের আমলে কৈবর্ত বিদ্রোহের নেতা ছিলেন ভীম।
51. সেন বংশের প্রতিষ্ঠাতা করেন সামন্ত সেন।
52. কিন্তু বিজয় সিংকে সেন বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়।
53. সেন রাজাদের রাজধানী ছিল নবদ্বীপ এবং এদের প্রধান ভাষা ছিল সংস্কৃত।
54. কবি শ্রীহর্ষ রচনা করেছিলেন বিজয় প্রশস্তি যেটি ছিল বিজয় সেনের স্মৃতি কাব্য।
55. বল্লাল সেন ইনিও সেন বংশের একজন রাজা যিনি রচনা করেছিলেন অদ্ভুত সাগর ও দানসাগর। অদ্ভুত সাগর গ্রন্থটি জ্যোতির্বিদ্যা সম্পর্কিত একটি গ্রন্থ এই গ্রন্থটি শেষ করেছিলেন তাঁর পুত্র লক্ষণ সেন।
56. লক্ষণ সেনের আমলে বখতিয়ার খিলজি বাংলা আক্রমণ করেন।
57. লক্ষণ সেন ছিলেন বিষ্ণুর উপাসক এবং তার উপাধি ছিল পরম ভাগবত।
58. গীতগোবিন্দ এর রচয়িতা জয়দেব , পবনদূত রচয়িতা ধোয়ী, পন্ডিত উমাপতি ধর , শরন ও কবি গোবর্ধন  লক্ষণ সেন এর রাজসভা অলংকৃত করতেন।
59. গুর্জর প্রতিহার রাজবংশের রাজধানী ছিল কনৌজ।
60. গুর্জর প্রতিহার বংশের প্রধান ভাষা ছিল সংস্কৃত ও প্রাকৃত।
61. গুর্জর প্রতিহার রাজবংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন মিহির ভোজ।
62. দাক্ষিণাত্য + কর্ণাটক = রাষ্ট্রকূট। রাষ্ট্রকূট দের রাজধানী ছিল মান্য খেত।
63. রাষ্ট্রকূট রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দন্তী দুর্গ।   
64. ইলোরার বিখ্যাত শিব মন্দির এবং কৈলাসনাথ মন্দির নির্মাণ হয়েছিল রাষ্ট্রকুট রাজ প্রথম কৃষ্ণের আমলে।
65. প্রথম অমোঘ বর্ষ নাসিক থেকে মান্য খেতে তার রাজধানী স্থানান্তর করেন ইনি কন্নড় ভাষায় তিনটি গ্রন্থ রচনা করেন 1 রত্ন মালিকা 2 প্রশ্নোত্তরা 3 কবিরাজ মর্গ।
66. রাষ্ট্রকূট বংশের শেষ উল্লেখযোগ্য রাজা ছিলেন তৃতীয় কৃষ্ণ ইনি রামেশ্বরমে কৃষ্ণেশ্বর মন্দির নির্মাণ করেছিলেন।
67. রাষ্ট্রকূট দের সৃষ্টি প্রধান গুহা হল মুম্বাইয়ের নিকট এলিফ্যান্টা গুহা।
68. তরাইনের প্রথম যুদ্ধ পৃথ্বীরাজ চৌহান এবং মোহাম্মদ ঘোরির মধ্যে হয়েছিল 1191 খ্রিস্টাব্দে। এই যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ মোহাম্মদ ঘোরি কে পরাজিত করেন। 
69. তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধ হয়েছিল 1192 খ্রিস্টাব্দে পৃথ্বীরাজ এবং মোহাম্মদ ঘোরির মধ্যে এই যুদ্ধে পৃথ্বীরাজ পরাজিত ও নিহত হন।
70. পৃথ্বীরাজ এর মত মোহাম্মদ ঘোরির কাছে আরেক রাজপুত রাজা পরাজিত ও নিহত হয়েছিলেন চাঁদোয়ার যুদ্ধে 1194 খ্রিস্টাব্দে ।যিনি ছিলেন জয়চন্দ্র গাড়োয়াল বা রাঠৌর।
71. চারটি অগ্নিকুল রাজপুত গোষ্ঠীর নাম - প্রতিহার বা পরিহার যারা দক্ষিণ রাজস্থানে বসবাস করত। চৌহান পূর্ব রাজস্থানে বসবাস করত।
সোলাঙ্কি গুজরাটে কাথিয়াবাড় অঞ্চলে বসবাস করত। পারমার মালবে অবস্থান করত।
72. কোনারকের সূর্য মন্দির নির্মিত হয় প্রথম নরসিংহ দেবের আমলে।
73. পুরীর জগন্নাথ মন্দির মন্দির নির্মিত হয় গাঙ্গোরাজ অনন্ত বর্মন এর আমলে।
74. কথাসরিৎসাগর রচনা করেন সোমদেব।
75. বিলহন রচনা করেছিলেন বিক্রমাংক দেব চরিত। চালুক্য রাজা ষষ্ঠ বিক্রম দেবের জীবনী ছিল এটা।
76. চাচনামা থেকে আমরা সিন্ধু দেশের ইতিহাস জানতে পারি।
77. চোলরাজ্য চোলো মন্ডলম নামে পরিচিত ছিল।
78. চোল রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন বিজয়ালয়।
79. বিজয়ালয় এর রাজধানী ছিল তাঞ্জোর।
80. তাঞ্জোরের রাজেশ্বর বা বৃহদেশ্বর মন্দির , যেটি দ্রাবিড় শিল্পনীতিতে তৈরি এটি প্রতিষ্ঠা করেন চোল রাজা প্রথম রাজ রাজ  1010 খ্রিস্টাব্দে।
81. চোল রাজ প্রথম রাজেন্দ্র প্রথম মহিপাল কে পরাজিত করেন এবং গঙ্গাইকোন্ডচোল উপাধি ধারণ করেন। 
82. কুলো তুঙ্গ চোল বংশের সর্বশেষ রাজা।
83. মার্তণ্ড চোল এই উপাধি ধারণ করেন প্রথম রাজ রাজ।
84. বিজয় রাজেন্দ্র এই উপাধি ধারণ করেন প্রথম রাজেন্দ্র।
85. ত্যাগ সমুদ্র এই উপাধি ধারণ করেন বিক্রম চোল।
86. চোল রাজাদের আমলে ও ব্রোঞ্চ এর মূর্তির চল ছিল এছাড়াও তামা ও পঞ্চ ধাতুর মূর্তি দেখা যায়।
87. চোল রাজ্যের মন্দিরের দেওয়ালে বিরাট বিরাট তরুণ গুলিকে বলা হয় গোপুরম।
88. এবং মন্দির সোপান গুলি পেঁচানো অবস্থায় পিরামিডের ন্যায় সমান্তরালভাবে উপরে উঠে গেছে একে বলে বিমান।
89. কাবেরী নদীর তীরে গঙ্গাইকন্ডাচোলাপুরাম নামে চোলেদের একটি নতুন রাজধানী প্রতিষ্ঠা করেন প্রথম রাজেন্দ্র চোল। এখানে একটি 
মন্দির ও প্রতিষ্ঠিত হয় নাম বৃহদেশ্বর মন্দির।
90. চোল রাজ প্রথম রাজ রাজ সিংহলের নাম দেন মুমিদচোলামন্ডলম।
91. হযরত মুহাম্মদ ইসলাম ধর্মের প্রবর্তন করেন মক্কাতে 622 খ্রিস্টাব্দে।
92. পরবর্তী সময়ে নবী মোহাম্মদ মদিনাতে যখন চলে যান তখন মদিনাতে তার আগমনের কালের ভিত্তিতে নতুন মুসলিম যুগ বা হিজিরা সন শুরু হয়।
93. খালিফা পদের সূচনা করেন হযরত মুহাম্মদ।
94. সুলতান মাহমুদ 17 বার ভারত আক্রমণ করেন।
95. শাহনামা গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন ফিরদৌসি ।
96. কিতাব উল হিন্দ গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন আল বিরুনি।

এনারা দুজনেই সুলতান মাহমুদের সমসাময়িক ছিলেন।
98. অষ্টাঙ্গ হৃদয় রচনা করেছিলেন বাগভট্ট।
99. সিদ্ধান্ত শিরোমণি রচনা করেছিলেন ভাস্করাচার্য।
100. ভোজ প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন বল্লাল।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

নবম শ্রেণী :: ভৌত বিজ্ঞান :: অধ্যায় :-6 :: তাপ

@ তাপ এক প্রকার শক্তি যা গ্রহণে বস্তুর উষ্ণতা বাড়ে এবং যা বর্জন করলে বস্তুর উষ্ণতা কমে। @  অবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে যদি শুধু কেবলমাত্র উষ্ণতা  বৃদ্ধি করে তাহলে সেই তাপকে বলা হয় বোধগম্য তাপ। বস্তুর উষ্ণতা বৃদ্ধি থার্মোমিটারের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় @ উষ্ণতার পরিবর্তন না ঘটিয়ে শুধু কেবলমাত্র অবস্থার পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় তাপ হল লীন তাপ। লীন তাপ এর মাত্রীয় সংকেত - L^2T^-2। @ অন্যভাবে লীন তাপ এর সংজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে:- নির্দিষ্ট চাপে একক ভরের কোন পদার্থের অবস্থার পরিবর্তনের জন্য যে পরিমান তাপ প্রয়োগ বা নিষ্কাশন করতে হয় সেই পরিমাণ তাপকে ওই পদার্থের সংশ্লিষ্ট অবস্থার পরিবর্তনের লীন তাপ বলে। @ ক্যালরিমিতির মূলনীতি :- ভিন্ন উষ্ণতার একাধিক বস্তুকে  পরস্পরের সংস্পর্শে আনা হলে বস্তু গুলির মধ্যে  তাপের আদান প্রদান ঘটে যদি অন্য কোন ভাবে তাপক্ষয় না হয় তাহলে উষ্ণ বস্তুগুলি দ্বারা বর্জিত তাপ এবং শীতল বস্তুগুলি  দ্বারা গৃহীত তাপ সমান হয় এটাই ক্যালরিমিতির মূলনীতি। @ অর্থাৎ কোন বস্তু দ্বারা গৃহীত তাপ = বস্তুর ভর × বস্তুর আপেক্ষিক তাপ × উষ্ণতার ...

দশম শ্রেণী : জীবন বিজ্ঞান : পপুলেশন

১) পপুলেশন কি? ¶ -  বিশেষ কোন ভৌগলিক অঞ্চলে বসবাসকারী একই প্রজাতিভুক্ত জীব গোষ্ঠী কে বলা হয় পপুলেশন।  অর্থাৎ কোন বিশেষ বাস্তু তন্ত্রের বা বাসস্থানের কোন প্রজাতিভুক্ত সমস্ত জীবের সমাহারই হলো পপুলেশন বা জনসংখ্যা। ২) পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য গুলি কি কি? ¶ - পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো :-  ক) পপুলেশন ঘনত্ব বা পপুলেশন ডেন্সিটি  :- কোন ভৌগলিক অঞ্চলের একক ক্ষেত্রে বা একক আয়তনে যে পরিমাণে কোন প্রজাতির জীব বাস করে তাকেই পপুলেশন ঘনত্ব বলে । যেমন :- কোন একটি বনে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে যতগুলো হরিণ কিংবা যতগুলো হাতি থাকে প্রতি একর জমিতে যতগুলো আম গাছ থাকে সেই সংখ্যাটি কে পপুলেশন ঘনত্ব হিসেবে ধরা হয়। খ) নেটালিটি বা জন্মহার :- পপুলেশন প্রজাতির সদস্যরা যে হারে সন্তান-সন্ততি জন্ম দেয় তাকে বলে ন্যাটালিটি। অর্থাৎ  একক সময়ে জনন এর মাধ্যমে যে সংখ্যায় নতুন সদস্য পপুলেশনে যুক্ত হয় তাকে ন্যাটালিটি বলে। গ) মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার :- একক সময়ে কোন পপুলেশন এ যে সংখ্যায় জীবের মৃত্যু ঘটে তাকে মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার বলে। ...

সপ্তম শ্রেণী :- পলিথিন ও পলিমার

@  পলিথিন কি  পলিথিন হলো ইথিলিনের পলিমার ।এটি অত্যন্ত নমনীয় এবং জল রোধক পদার্থ । @ এর ব্যবহার উল্লেখ করো :- এর  ব্যবহার গুলি হল – টেবিলের ঢাকনা ,খেলনা ,সিমেন্টের বস্তা ,বৈদ্যুতিক তারের আচ্ছাদন প্রভৃতি প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয় । @ পলিমারের শ্রেণীবিভাগ কর এবং এদের ব্যবহার উল্লেখ করো । উৎসের উপর ভিত্তি করে পলিমারকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয় ১) প্রাকৃতিক পলিমার ২) সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার ৩) অর্ধ কৃত্রিম বা অর্ধ সংশ্লেষিত পলিমার । @ প্রাকৃতিক পলিমার :- প্রকৃতি থেকে অর্থাৎ প্রাণী এবং উদ্ভিদের দেহ থেকে যে সমস্ত পলিমার পাওয়া যায় তাদের প্রাকৃতিক পলিমার বলে । যেমন – সেলুলোজ, প্রোটিন  ইত্যাদি। @ কৃত্রিম পলিমার :- রসায়নাগারে কৃত্রিমভাবে তৈরি পলিমারকে সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার বলে। যেমন - পলিইথিলিন, পিভিসি (PVC) ইত্যাদি। @ অর্ধ সংশ্লেষিত বা  অর্ধ কৃত্রিম পলিমার:- প্রাকৃতিক পলিমার এর সঙ্গে অন্য পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে কৃত্রিম ভাবে যে পলিমার তৈরি হয় তাকে অর্ধ সংশ্লেষিত বা অর্ধ কৃত্রিম পলিমার বলে ।যেমন :-সেলুলোজ নাইট্রেট প্রা...