- সিন্ধু নদীর উৎস মানস সরোবর হ্রদ এর কাছে এবং পতনস্থল আরবসাগর।
- সিন্ধুর উপনদী গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল শতদ্রু ,বিপাশা ,ইরাবতী ,বিতস্তা, চন্দ্রভাগা।
- শতদ্রু নদী মানস সরোবরের রাক্ষসহ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে শিপকিলা গিরিপথের কাছে ভারতে প্রবেশ করেছে।
- শতদ্রু নদীর উপর নির্মিত বাঁধ হল ভাকরা নাঙ্গাল।
- থেন ড্যাম ইরাবতী নদীর উপর অবস্থিত।
- গঙ্গার ডান তীরের উপনদী গুলো হল যমুনা ও শোন।
- গঙ্গার বাম তীরের উপনদী গুলো হল রামগঙ্গা , গোমতী,ঘর্ঘরা, গন্ডক, বাগমতী,কোশী, বুড়িগন্ডক,মহানন্দা।
- ফরাক্কাও টেহরী ড্যাম ভাগীরথী নদীর উপর অবস্থিত।
- যমুনা হল ভারতের দীর্ঘতম নদী, যমুনোত্রী হিমবাহ থেকে সৃষ্ট, গঙ্গার উপনদী এটি।
- যমুনার উপনদী গুলো হল চম্বল ,বেতোয়া,কেন,সিন্ধু।
- অসম ব্যারেজ যমুনার উপর অবস্থিত।
- কালাগড় বাঁধ রামগঙ্গার উপর অবস্থিত।
- রাপ্তি, সারদা,সরযূ এগুলি ঘর্ঘরার উপনদী।
- তিব্বত নেপাল সীমান্তে অবস্থিত গন্ডক।
- কালীগন্ডক,মায়ানগাডী,বারিত্রিশূলী ইত্যাদি হল গন্ডকের উপনদী।
- কোশী নদীর উপনদী গুলো হল অরুণ,কুমার।
- কোশী ভারতের সর্বাধিক গতিপথ পরিবর্তন কারী নদী।
- ছোটনাগপুরের খামারপোত পাহাড়ে দামোদর নদের উৎসস্থল।
- বরাকর,কোনার,বোকারো,জামুরিয়া হল দামোদরের উপনদী।
- ব্রহ্মপুত্র নদ পৃথিবীর সর্বোচ্চ নদী - একে SKY RIVER বলে।
- ব্রহ্মপুত্র নদ মানস সরোবরের কাছে চেমায়ুং দুং হিমবাহ থেকে সৃষ্ট হয়েছে।
- ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীরের উপনদী গুলো হল - সুবর্ণসিরি,মানস,সঙ্কোশ,তোর্সা,তিস্তা। বামতীরের উপনদী গুলো হল - বুড়িডিহং, ধানসিঁড়ি,কপিলি।
- ব্রহ্মপুত্রের উপনদী লোহিতের উপর ভারতের দীর্ঘতম নদী সেতু রয়েছে।
- ভাগিরথীর উপর অবস্থিত টেহরী ড্যাম ভারতের উচ্চতম ড্যাম।
- বাংলাদেশে ব্রহ্মপুত্র নদ যমুনা নামে পরিচিত।
- নামচাবারওয়ার সাংপোতে ব্রহ্মপুত্র পৃথিবীর বৃহত্তম নদী খাত।
- নর্মদা নদীর উৎপত্তিস্থল হল অমরকন্টক শৃঙ্গ।
- নর্মদা ও তাপ্তি হল যমজ নদী।
- হিরণ,বর্ণা,কোলার, তাওয়া,কুন্ঠিত প্রভৃতি হল নর্মদার উপনদী।
- মহেশ্বর, ইন্দিরা সাগর , সারদা সরোবর , রানীপুর প্রভৃতি হল নর্মদার উপর নির্মিত বাঁধ।
- পূর্ণা, বেতাল, পাটকি,অমরাবতী, গাঞ্জাল, বোকাদ প্রভৃতি হল তাপ্তির উপনদী।
- কাকরাপাড়া ও উকাই ড্যাম তাপ্তির উপর নির্মিত বাঁধ।
- লুনী উৎসস্থল আরাবল্লী পর্বত।
- জাওয়াই সুকরী ,বন্দী প্রভৃতি হল লুনীর উপনদী।
- সবরমতী নদীর উৎস আরাবল্লী পর্বতে।
- ওয়াকুল, হারনভ,ভাতরাক হল সবরমতীর উপনদী।
@ তাপ এক প্রকার শক্তি যা গ্রহণে বস্তুর উষ্ণতা বাড়ে এবং যা বর্জন করলে বস্তুর উষ্ণতা কমে। @ অবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে যদি শুধু কেবলমাত্র উষ্ণতা বৃদ্ধি করে তাহলে সেই তাপকে বলা হয় বোধগম্য তাপ। বস্তুর উষ্ণতা বৃদ্ধি থার্মোমিটারের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় @ উষ্ণতার পরিবর্তন না ঘটিয়ে শুধু কেবলমাত্র অবস্থার পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় তাপ হল লীন তাপ। লীন তাপ এর মাত্রীয় সংকেত - L^2T^-2। @ অন্যভাবে লীন তাপ এর সংজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে:- নির্দিষ্ট চাপে একক ভরের কোন পদার্থের অবস্থার পরিবর্তনের জন্য যে পরিমান তাপ প্রয়োগ বা নিষ্কাশন করতে হয় সেই পরিমাণ তাপকে ওই পদার্থের সংশ্লিষ্ট অবস্থার পরিবর্তনের লীন তাপ বলে। @ ক্যালরিমিতির মূলনীতি :- ভিন্ন উষ্ণতার একাধিক বস্তুকে পরস্পরের সংস্পর্শে আনা হলে বস্তু গুলির মধ্যে তাপের আদান প্রদান ঘটে যদি অন্য কোন ভাবে তাপক্ষয় না হয় তাহলে উষ্ণ বস্তুগুলি দ্বারা বর্জিত তাপ এবং শীতল বস্তুগুলি দ্বারা গৃহীত তাপ সমান হয় এটাই ক্যালরিমিতির মূলনীতি। @ অর্থাৎ কোন বস্তু দ্বারা গৃহীত তাপ = বস্তুর ভর × বস্তুর আপেক্ষিক তাপ × উষ্ণতার ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন