সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

HISTORY PART 4


  • জৈন ধর্মের মতে বহু প্রাচীনকাল থেকে কতজন তীর্থঙ্কর প্রচার করে গেছেন 24 জন।
  • সর্ব প্রথম তীর্থঙ্কর ছিলেন ঋষভদেব।
  • সর্বশেষ তীর্থঙ্কর ছিলেন মহাবীর বর্ধমান।
  • ত্রয়োবিংশ তীর্থঙ্কর ছিলেন পার্শ্বনাথ।
  • পার্সোনাথ প্রবর্তিত চতুর্যামের তিনটি হলো অহিংসা ,সত্য এবং আচৌর্য। এর চতুর্থটি হলো অপরিগ্রহ।
  • খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে কোশল রাজবংশে পার্শ্বনাথ এর জন্ম হয়।
  • মহাবীরের জন্ম হয় আনুমানিক 540 খ্রিস্ট পূর্বাব্দে।
  • মহাবীরের পিতার দেওয়া নাম ছিল বর্ধমান।
  • মহাবীরের মাতা ছিলেন লিচ্ছবি বংশীয় রাজকন্যা ত্রিশলা।
  • মহাবীরের স্ত্রীর নাম ছিল যশোদা।

  • মহাবীর 30 বছর বয়সে সংসার ত্যাগ করেন।
  • মাত্র 12 বছর কঠোর সাধনা করেন ঋতু পালিকা নদীর তীরে।
  • মহাবীরের কৈবল্য বা সিদ্ধিলাভ করার পর নাম হয়েছিল জিন বা জিতেন্দ্রিয়।
  •   মহাবীরের পাঁচটি নীতি পঞ্চমহাব্রত নামে পরিচিত।
  • সত্য বিশ্বাস, সত্য জ্ঞান, সত্য আচরন এই তিনটি হলো মহাবীর এর ত্রিরত্ন।
  • ত্রিরত্ন এর সাহায্যে সিদ্ধশিলা  লাভ করা যায়।
  • ভদ্রবাহুর নেতৃত্বে দাক্ষিণাত্যের জৈন দের বলা হয় দিগম্বর।
  • স্থূল ভদ্রের  নেতৃত্বে দাক্ষিণাত্যের জৈনদের বলা হয়  শ্বেতাম্বর।
  • জৈনশ্রমন ভদ্রবাহুর রচিত কল্পসূত্রকে জৈনদের আদি শাস্ত্রগ্রন্থ বলা হয়।
  •  প্রথম জৈন সংগীতি অনুষ্ঠিত হয় পাটলীপুত্রে। 
  • জৈন সিদ্ধান্ত চারটি ভাগে বিভক্ত।
  •  অশ্বঘোষের বুদ্ধচরিত বই থেকে বুদ্ধদেবের সম্পর্কে জানা যায়
  •  গৌতম বুদ্ধের পিতা হলেন শুদ্ধোদন।
  •  কপিলাবস্তুর কাছে লুম্বিনী উদ্যানে বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে বুদ্ধদেবের জন্ম হয়।
  •  আনুমানিক 566 খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বুদ্ধদেবের জন্মকাল বলে অধিকাংশ ঐতিহাসিক মত প্রকাশ করেছেন।
  • বুদ্ধদেবকে লালন পালন করেছিলেন তার বিমাতা মহাপ্রজাপতি গৌতমী।
  • 16 বছর বয়সে বুদ্ধদেবের বিয়ে হয়।
  •  গৌতম বুদ্ধের পূত্রের নাম ছিল রাহুল।
  • নৈরঞ্জনা নদীর তীরে বুদ্ধদেব গভীর ধ্যানে মগ্ন হন।
  • বুদ্ধগয়া নামক স্থানে গৌতম বুদ্ধ বুদ্ধত্ব বা বোধিলাভ করেন।
  • গৌতম বুদ্ধ প্রথম পাঁচজন শিষ্যের মধ্যে সারনাথ নামক স্থানে ধর্ম প্রচার করেন এই 5 জন শিষ্য কে একত্রে পঞ্চ ভিক্ষু বলা হয় । 

  •  গৌতম বুদ্ধের ধর্মের প্রবর্তন কে বলা হয় ধর্মচক্র প্রবর্তন।
  •  গৌতম বুদ্ধ মারা যান কুশিনগর। বিহারের।
  • গৌতম বুদ্ধের মৃত্যু কে বলা হয় মহাপরিনির্বাণ। মানুষের আসক্তি বিনাশের জন্য গৌতম বুদ্ধ আটটি পথের কথা বলেছিলেন এই 8 টি পদ কে একত্রে অষ্টাঙ্গিক মার্গ বলে।
  • বৌদ্ধ ধর্মের চারটি সত্য কে বলা হয় আর্য সত্য।
  • এই চারটি আর্য সত্য হলো 1 ইহ জগত দুঃখময় 2 দুঃখের কারণ আছে 3 দুঃখ নিবৃত্তি সম্ভব 4 দুঃখ নিবৃত্ত পথে কি তা জানতে হবে।
  • অতৃপ্ত বাসনা এ দুঃখের কারণ তাই নির্বাণ লাভের জন্য অষ্টাঙ্গিক মার্গ নামে আটটি উপায় হলো 1 সৎ বাক্য 2 সৎকর্ম 3 সৎ সংকল্প 4 সৎ জীবন 5 সৎ চেষ্টা 6 সৎ স্মৃতি 7 সম্যক দৃষ্টি আট সম্যক সমাধি।
  •  বৌদ্ধ ধর্মের ত্রিরত্ন হলো বুদ্ধ অর্থাৎ নির্বাণ 2 ধর্ম অর্থাৎ বৌদ্ধ ধর্মের মতবাদ সংঘ অর্থাৎ বৌদ্ধ ধর্মের আদেশ।

  •  নির্বাণ বা মোক্ষ আসবে অষ্টাঙ্গিক মার্গ অনুশীলন করলে।
  • বৌদ্ধ ধর্মে মধ্যপন্থা বলতে দুই চরমপন্থীর মধ্যবর্তী অবস্থাকে বুঝায়।
  •  কোন বৌদ্ধ সংগীতি তে বৌদ্ধরা মহাযান ও হীনযান নামে দুটি সম্প্রদায় ভাগ হয়েছিল চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি।
  • প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজগৃহে।
  • শেষ বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজা কনিষ্কের আমলে।
  • রাজগীরে প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল অজাতশত্রুর পৃষ্ঠপোষকতায়, যেখানে সভাপতি ছিলেন মহাকশ্যপ।
  • তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাটলিপুত্রে ,অশোকের পৃষ্ঠপোষকতায় ,যেখানে মোগলি পুত্র তিসা যার আরেক নাম উপগুপ্ত তিনি সভাপতি ছিলেন।
  • দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল কালাশোকের পৃষ্ঠপোষকতায় বৈশালীতে, সভাপতি ছিলেন সবকামী।
  •  
  • ষোড়শ মহাজনপদ হল খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে বুদ্ধদেব এবং মহাবীরের সমসাময়িক উত্তর ভারতে কতগুলো ছোট ছোট বিভক্ত রাষ্ট্র।
  • হর্ষঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মগধে।
  •  হর্ষঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন বিন্দুসার ,এনার উপাধি ছিল শ্রেনিক।
  •  বিম্বিসার কোশলরাজ প্রসেনজিতের ভগিনী কোশল দেবীকে বিবাহ করে কাশী গ্রাম পান।
  •  বিম্বিসার কোশলদেবী ছাড়াও বৈশালীর লিচ্ছবি রাজকন্যা চেল্লোনা, বিদেহ রাজকন্যা বাসবী, মদ্র রাজকন্যা খেমাকে বিবাহ করেন।
  • বিম্বিসারের পুত্র ছিলেন অজাতশত্রু ,তার উপাধি ছিল কুনিক।
  •  অজাতশত্রুর পর তার পুত্র উদয়ী বা উদয়ী ভদ্র সিংহাসন স্থানান্তরিত করেন পাটলিপুত্রে।
  • হর্ষঙ্ক বংশের শেষ রাজা ছিলেন নাগদশক।
  •  হর্ষঙ্ক বংশের পর শিশুনাগ রাজবংশ মগধের সিংহাসনে বসেন।
  •  মগদের নন্দ বংশের প্রতিষ্ঠাতা ও শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন মহাপদ্ম নন্দ। 

  • একরাট বা একচ্ছত্র সম্রাট, সর্বক্ষত্রান্তক বা সকল ক্ষত্রিয় রাজার উচ্ছেদ কারি বা সর্বক্ষত্রিয়ছত্তা এবং দ্বিতীয় পরশুরাম বলা হয়েছে মহাপদ্ম নন্দ কে।
  • বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ মতে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য হিমালয়ের পাদদেশে পিপ্পলী বন নামক স্থানে মরিয়া নামে এক প্রজাতান্ত্রিক ক্ষত্রিয় গোষ্ঠীর সন্তান ছিলেন।
  •  চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য বিবাহ করেন সেলুকাসের কন্যা হেলেনকে।
  •  খ্রিস্টপূর্ব 300 অব্দে জৈন প্রথা অনুসারে শ্রবণবেলগোলা নামে এক স্থানে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য দেহত্যাগ করেন।
  • বিন্দুসার এর উপাধি ছিল অমিত্রাঘাত।
  • মহাবংশ হল সিংহলী গ্রন্থ।
  •  রাজতরঙ্গিনী কলহনের রচনা।
  • বুদ্ধ ধর্ম প্রচারের জন্য অশোকের নিযুক্ত কর্মচারী হল ধর্মমহামাত্র।
  • অশোক শোন ও উত্তর নামে দু'জন ধর্মদূতকে পাঠান ব্রহ্মদেশে
  • সিংহল রাজা চিপস এর কাছে অশোক তার পূত্র মহেন্দ্র ও কন্যা সঙ্ঘমিত্রা কে পাঠান।

  • অশোকের অপর নাম দেবনামপ্রিয় প্রিয়দর্শী।
  • গ্রীক বীর আলেকজান্ডার ছিলেন ম্যাসিডন রাজ ফিলিপের সূত্র।
  •  হিদাসপিসের বা ঝিলামের যুদ্ধ হয় আলেকজান্ডার ওপুরুর মধ্যে।
  •  আলেকজান্ডার এর নৌ সেনাপতি ছিলেন নিয়ারকাস।
  • গ্রীক ও রোমান শিল্প রীতি = গান্ধার শিল্প।
  •  বরাহমিহির এর পঞ্চ সিদ্ধান্ত গ্রন্থে জোতির্বিদ্যার প্রভাব দেওয়া যায়।
  • ভারতীয় নাটকে যবনিকার ব্যবহার করা হয় গ্রীক প্রভাব।
  •  ব্যাকটিরিয় গ্রীকদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য রাজা ছিলেন মিনান্দার।
  •  মিলিন্দ পঞ্চহো গ্রন্থটি নাগসেন পালি ভাষা য় রচিত।
  • ভারতে শক রাজাদের মধ্যে পরাক্রমশালী রাজা ছিলেন মোয়েস।
  • শকদের মধ্যে ক্ষহরত বংশীয় রাজা ছিলেন নহপান।
  • শকদের মধ্যে কার্দমক শাখার রাজধানী ছিল উজ্জয়িনী।
  • শকরাজা রুদ্রদামন মহাক্ষত্রপ উপাধি লাভ করেন। 
  • পহ্লবরাজাদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হলেন গন্ডোফার্নিস।
  • মৌর্য যুগে রাজার খাস জমিকে বলা হয় সীতা। কুষানরা ইউ চি জাতির শাখা।
  •  ভারতে প্রথম কুষাণ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন দ্বিতীয় কদফিসিস বা ডিম কদফিসিস।
  • কুষাণ রাজা কনিষ্ক 78 খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন।
  • কনিষ্কের সময় বসুবন্ধুর নেতৃত্বে কাশ্মীরে চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি সংঘটিত হয় কাশ্মীরে।
  • কনিষ্কের রাজসভায় আয়ূর্বেদশাস্ত্রবিদ ছিলেন চরক।
  •  কনিষ্কের রাজ্যসভায় স্থপতি ছিলেন প্রজেসিলাস।
  • কাশ্যপ মাতঙ্গ এবং ধর্ম রত্ন চীনে বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারক হিসেবে গিয়েছিলেন কুষাণ যুগে।   

  • সাতবাহন বংশের রাজধানী ছিল প্রতিষ্ঠান বা পৈথান।
  • প্রথম সাতকর্ণী স্ত্রী নায়নিকার শিলালিপি ছিল নালাঘাট।
  •  সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন  সিমুক।
  • সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী নিজেকে বলতেন থ্রি সমুদ্র তোয় পীত বাহন।
  • সমুদ্র গুপ্ত কে ভারতের নেপোলিয়ান বলেছিলেন ঐতিহাসিক স্মিথ।
  • সমুদ্রগুপ্তের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন বসুবন্ধু নামক বিখ্যাত বৌদ্ধ পন্ডিত।
  • দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত কে বলা হয় বিক্রমাদিত্য।
  • দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত সকারি উপাধি লাভ করেন।
  • দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের মন্ত্রী ছিলেন বীরসেন , ইনি ছিলেন শৈব।
  •  নবরত্ন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সভায় ছিলেন।
  • বিক্রম সম্বত প্রবর্তন করেন দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। 


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

নবম শ্রেণী :: ভৌত বিজ্ঞান :: অধ্যায় :-6 :: তাপ

@ তাপ এক প্রকার শক্তি যা গ্রহণে বস্তুর উষ্ণতা বাড়ে এবং যা বর্জন করলে বস্তুর উষ্ণতা কমে। @  অবস্থার পরিবর্তন না ঘটিয়ে যদি শুধু কেবলমাত্র উষ্ণতা  বৃদ্ধি করে তাহলে সেই তাপকে বলা হয় বোধগম্য তাপ। বস্তুর উষ্ণতা বৃদ্ধি থার্মোমিটারের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় @ উষ্ণতার পরিবর্তন না ঘটিয়ে শুধু কেবলমাত্র অবস্থার পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় তাপ হল লীন তাপ। লীন তাপ এর মাত্রীয় সংকেত - L^2T^-2। @ অন্যভাবে লীন তাপ এর সংজ্ঞা দেওয়া যেতে পারে:- নির্দিষ্ট চাপে একক ভরের কোন পদার্থের অবস্থার পরিবর্তনের জন্য যে পরিমান তাপ প্রয়োগ বা নিষ্কাশন করতে হয় সেই পরিমাণ তাপকে ওই পদার্থের সংশ্লিষ্ট অবস্থার পরিবর্তনের লীন তাপ বলে। @ ক্যালরিমিতির মূলনীতি :- ভিন্ন উষ্ণতার একাধিক বস্তুকে  পরস্পরের সংস্পর্শে আনা হলে বস্তু গুলির মধ্যে  তাপের আদান প্রদান ঘটে যদি অন্য কোন ভাবে তাপক্ষয় না হয় তাহলে উষ্ণ বস্তুগুলি দ্বারা বর্জিত তাপ এবং শীতল বস্তুগুলি  দ্বারা গৃহীত তাপ সমান হয় এটাই ক্যালরিমিতির মূলনীতি। @ অর্থাৎ কোন বস্তু দ্বারা গৃহীত তাপ = বস্তুর ভর × বস্তুর আপেক্ষিক তাপ × উষ্ণতার ...

দশম শ্রেণী : জীবন বিজ্ঞান : পপুলেশন

১) পপুলেশন কি? ¶ -  বিশেষ কোন ভৌগলিক অঞ্চলে বসবাসকারী একই প্রজাতিভুক্ত জীব গোষ্ঠী কে বলা হয় পপুলেশন।  অর্থাৎ কোন বিশেষ বাস্তু তন্ত্রের বা বাসস্থানের কোন প্রজাতিভুক্ত সমস্ত জীবের সমাহারই হলো পপুলেশন বা জনসংখ্যা। ২) পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য গুলি কি কি? ¶ - পপুলেশন এর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলো :-  ক) পপুলেশন ঘনত্ব বা পপুলেশন ডেন্সিটি  :- কোন ভৌগলিক অঞ্চলের একক ক্ষেত্রে বা একক আয়তনে যে পরিমাণে কোন প্রজাতির জীব বাস করে তাকেই পপুলেশন ঘনত্ব বলে । যেমন :- কোন একটি বনে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে যতগুলো হরিণ কিংবা যতগুলো হাতি থাকে প্রতি একর জমিতে যতগুলো আম গাছ থাকে সেই সংখ্যাটি কে পপুলেশন ঘনত্ব হিসেবে ধরা হয়। খ) নেটালিটি বা জন্মহার :- পপুলেশন প্রজাতির সদস্যরা যে হারে সন্তান-সন্ততি জন্ম দেয় তাকে বলে ন্যাটালিটি। অর্থাৎ  একক সময়ে জনন এর মাধ্যমে যে সংখ্যায় নতুন সদস্য পপুলেশনে যুক্ত হয় তাকে ন্যাটালিটি বলে। গ) মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার :- একক সময়ে কোন পপুলেশন এ যে সংখ্যায় জীবের মৃত্যু ঘটে তাকে মর্টালিটি বা  মৃত্যুহার বলে। ...

সপ্তম শ্রেণী :- পলিথিন ও পলিমার

@  পলিথিন কি  পলিথিন হলো ইথিলিনের পলিমার ।এটি অত্যন্ত নমনীয় এবং জল রোধক পদার্থ । @ এর ব্যবহার উল্লেখ করো :- এর  ব্যবহার গুলি হল – টেবিলের ঢাকনা ,খেলনা ,সিমেন্টের বস্তা ,বৈদ্যুতিক তারের আচ্ছাদন প্রভৃতি প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয় । @ পলিমারের শ্রেণীবিভাগ কর এবং এদের ব্যবহার উল্লেখ করো । উৎসের উপর ভিত্তি করে পলিমারকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয় ১) প্রাকৃতিক পলিমার ২) সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার ৩) অর্ধ কৃত্রিম বা অর্ধ সংশ্লেষিত পলিমার । @ প্রাকৃতিক পলিমার :- প্রকৃতি থেকে অর্থাৎ প্রাণী এবং উদ্ভিদের দেহ থেকে যে সমস্ত পলিমার পাওয়া যায় তাদের প্রাকৃতিক পলিমার বলে । যেমন – সেলুলোজ, প্রোটিন  ইত্যাদি। @ কৃত্রিম পলিমার :- রসায়নাগারে কৃত্রিমভাবে তৈরি পলিমারকে সংশ্লেষিত বা কৃত্রিম পলিমার বলে। যেমন - পলিইথিলিন, পিভিসি (PVC) ইত্যাদি। @ অর্ধ সংশ্লেষিত বা  অর্ধ কৃত্রিম পলিমার:- প্রাকৃতিক পলিমার এর সঙ্গে অন্য পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে কৃত্রিম ভাবে যে পলিমার তৈরি হয় তাকে অর্ধ সংশ্লেষিত বা অর্ধ কৃত্রিম পলিমার বলে ।যেমন :-সেলুলোজ নাইট্রেট প্রা...